জিনিসপত্রের দাম কিছুটা বাড়লেও সহনীয় পর্যায়ে : অর্থমন্ত্রী « বিডিনিউজ৯৯৯নেট

জিনিসপত্রের দাম কিছুটা বাড়লেও সহনীয় পর্যায়ে : অর্থমন্ত্রী

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১ জানুয়ারি, ২০২২ | ৫:৪০
ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১ জানুয়ারি, ২০২২ | ৫:৪০
Link Copied!

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘সারা বিশ্বেই মূল্যস্ফীতি আছে। আমাদের দেশে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। জিনিসপত্রের দাম কিছুটা বাড়লেও বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের এখানে সহনীয় পর্যায়ে আছে।’

এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আজ শনিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বাংলাদেশকে ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ’ সম্পর্কীত চূড়ান্ত সুপারিশ করার ঢাকায় আয়োজিত এক স্মারক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মলনের আয়োজন করা হয়।

এ অনুষ্ঠানের বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন সাংবাদিকদের জানান, নির্ধারিত তিনটি শর্ত পুরণ করায় জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করেছে। সবশেষ ২০২১ সালের ২৪ নভেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করেছে। এতে আগামী পাঁচ বছর পর ২০২৬ সালের ২৩ নভেম্বর বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হবে।

বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠানের বিষয়ে সচিব বলেন, এ উপলক্ষ্যে আগামীকাল রোববার সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, অর্থমন্ত্রীসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। সমাজের সব স্তরের মানুষকে ধন্যবাদ জানাবেন।

সংবাদ সম্মেলনে অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ মুর্হূতে মূল্যস্ফীতির আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতার সঙ্গে তুলনা করলে বাংলাদেশ সবচেয়ে সেরা জায়গায় রয়েছে। মূল্যস্ফীতি আমাদের এখানে নেই। গত ১৫ বছর ধরে আমাদের মূল্যস্ফীতি ৪-৫ শতাংশের নিচে।

রেমিট্যান্সে প্রণোদনা বাড়ানোর বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের মধ্যে আমাদের ২৬ বিলিয়ন ডলারে রেমিটেন্স সংগ্রহের লক্ষ্য রয়েছে। এজন্য প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। প্রণোদনা দেওয়ার আগে বৈধপথে মাত্র ৪৯ শতাংশ রেমিটেন্স দেশে আসত। আমরা চেষ্টা করছি প্রবাসীরা যত টাকা আয় করেন, তার পুরোটাই যেন বৈধপথে আসে। এতে আমাদের কাছে প্রবাসী আয়ের একটা হিসাব থাকবে।

বিজ্ঞাপন

বিষয়ঃ

সর্বশেষ: